১.সিংগা বা cupping (হিজামা) এ রোযা ভাঙ্গে না। যদি শরীর দুর্বল লাগার সম্ভাবনা থাকে তাহলে মাকরুহ। যদি এমন ভয় না থাকে তাহলে মাকরুহ না ।
২.ডায়াবেটিসের সুগার মাপার জন্য সুচ ঢুকিয়ে যে একফোটা রক্ত নেয়া হয়, এতে রোযা ভেঙ্গে যাবে না
৩.কানে ঔষধ প্রদান করা : কানে ঔষধ, তেল ইত্যাদি ঢুকালে রোযা ভাঙ্গবে না।
৪.মুখে_ঔষধ ব্যবহার করা : মুখে ঔষধ ব্যবহার করে তা গিলে ফেললে বা ঔষধ অংশ বিশেষ গলায় প্রবেশ করলে রোজা ভেঙ্গে যাবে। গলায় প্রবেশ না করলে রোজা ভাঙ্গবে না। (ফতওয়া শামী)
৫.চোখে সুরমা বা ঔষধব্যবহার করা : চোখে সুরমা বা ঔষধ ব্যবহার করার দ্বারা রোজা ভাঙ্গবে না। যদিও এগুলোর স্বাদ গলায় অনুভব হয়। (হেদায়া)
৬.নকল দাঁত মুখে রাখা: রোজা রেখে নকল দাঁত মুখে লাগিয়ে রাখলে রোজার কোন ক্ষতি হয় না। (ইমদাদুল ফতওয়া)
৭.নাকে ঔষধ দেয়া : নাকে ঔষধ বা পানি দিলে যদি তা খাদ্য নালীতে চলে যায়, তাহলে রোজা ভেঙ্গে যাবে এবং কাযা করতে হবে। (ফতওয়া রাহমানিয়া)
৮.রক্ত_পরীক্ষার জন্য রক্ত দিলে রোযার কোন সমস্যা হবে না। তবে যদি খুব বেশী পরিমাণে রক্ত দিয়ে থাকে যার দ্বারা শরীরে দুর্বলতা আসে, তাহলে তা মাকরূহ হবে ।