ঈমান হলো বিশ্বাস । ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলোতে বিশ্বাস স্থাপন করাকে ইমান বলা হয় । যে ব্যক্তি ঈমান আনে তাকে বলা হয় মুমিন । আর নৈতিকতা হলো নীতি সম্বন্ধনীয় নীতিমূলক কাজে-কর্মে কথাবার্তায় নীতি ও আদর্শের অনুসরণই হলো নৈতিকতা ।
ঈমানও নৈতিকতার সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ। নৈতিকতার অনুসরণ করা মুমিন ব্যক্তির অপরিহার্য দায়িত্ব। নীতি-নৈতিকতা না থাকলেও মুমিন হতে পারে না ।
সততা ,ন্যায়পরায়ণতা, দয়া ,ক্ষমা,প্রশ্ন সহযোগিতা, সাম্য মৈত্র, ভাদৃত্ব ইত্যাদি সৎ গুন ইমানদার ব্যক্তি থাকা প্রয়োজন এগুলো নৈতিকতার প্রধান দিক সমূহের অন্যতম। সত্যিই এসব গুণ চর্চা করে থাকেন।
অন্যায় অত্যাচার জুলুম, নির্যাতন , মিথ্যাচার , প্রতারণা ,অশ্লীলতা ,বেহায়াপনা , ইত্যাদি অনৈতিক কাজ থেকে মুমিন ব্যক্তির দূরে থাকেন ।
ঈমানের শিক্ষা এসব কাজ থেকে হেফাজত করে ।
মুমিনকে এসব কাজ থেকে হেফাজত করে একটি হাদিসে বর্ণিত হয়েছে –
মানুষ যখন ব্যভিচার করে তখন সে মুমিন থাকে না।সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিম
অতএব মুমিন ব্যক্তি অনুরূপ অনৈতিক কাজ করতে পারে না ।