বাজে কাজ করবে না। অনার্থক কথাবার্তা বলবে না। কেননা তোমার কথার কারণে তুমি জিজ্ঞাসিত হবে।
সর্বদা নিজের মান সম্মানের প্রতি লক্ষ্য রাখবে এবং অন্যের মর্যাদার প্রতিও গুরুত্ব দিবে। কখনো কাউকে অবজ্ঞা করবে না।
![ইমাম আযম আবু হানিফা রহ. এর নসীহত](http://mbangla.com/wp-content/uploads/2024/03/Your-paragraph-text-1-2.jpg)
সর্বম্য আল্লাহকে ভয় করবে। একমাত্র তার উপরই ভরসা করছে। মসিবতের সময় আল্লাহর দিকে মনোনিবেশ করবে।
অতিরিক্ত হাসি-ঠাট্টা করবে না। কেননা এতে অন্তর মরে যায়।
আল্লাহর ভয়ে বেশী বেশী কাঁদবে। কেননা এতে অন্তরে প্রশান্তি আসে।
বড়দের সম্মান করবে আর ছোটদের স্নেহ করবে। এতে তোমার মন সম্মান ও সুখ্যাতি বৃদ্ধি পাবে।।
সময়ের অপচয়রোধ করবে। আড্ডা দিয়ে অহেতুক কাজে সময় নষ্ট করবে না। কেননা সময় অপ্যয় করার কনাই।
মানুষের সাথে ঝগড়া বিবাদে লিপ্ত হবে না। কেননা এতে তোমার সম্মান নষ্ট হবে।
সাথী নির্বাচনে স্কুল ফাঁদে পা দিবে না। মন্দ সাথী বর্জন করবে আর সহ সাথী গ্রহণ করবে। কেননা মন্দ সাথী তোমাকে মন্দ পথ দেখাবে আর ভালো সাথী তোমাকে ভালো পথ দেখাবে।
মহিলাদের সাথে অতিমাত্রায় কথাবার্তা ও উঠা-বসা করবে না। কারণ এতে মন নষ্ট হয়ে যায়।
নিরবতা অবলম্বন করবে, হৈ চৈ করবে না। এতে নিজের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়।
আল্লাহর ভয়ে শুনাহের কাজ বর্জন করবে আর তার মুহাব্বতে বেশী বেশী নেকের কাজ করবে।
কারো কোনো মন্দ বিষয়ে অবগত হলে তা নিয়ে সমালোচনা করবে না, বরং তার মাঝে কোনো ভালোগুন থাকলে সেটা গ্রহণ করবে।
বেশী বেশী মৃত্যুকে স্বরণ করবে। কেননা মৃত্যুর স্বরণ মানুষকে গুনাহ থেকে বাঁচিয়ে রাখে।
অধিকহারে কোরআন তেলাওয়াত করবে, আর বেশী বেশী আল্লাহর বিকির করবে। কেননা এতে দিল তর-তাজা থাকে।
মুআজ্জিনের আযান শোনামাত্রই মসজিদের দিকে ছুটে চলবে। লোভ, হিংসা, অহংকার আর মিথ্যা বর্জন করবে। কেননা এতে নিজের বরত্ব নষ্ট হয়।
এমন কাজ করবে না যার কারণে তোমার প্রতি মানুষের আস্থা উঠে যায়।
কারো সাথে সাক্ষাৎ হলে প্রথমে সালাম করবে এবং বিনম্রভাষায় কথা বলবে।