তবে ফায়ার সার্ভিসের লোকেরা এবার নতুন পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করবে বলে জানিয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের একাধিক কর্মকর্তা। জানিয়েছেন ”চট্টগ্রামের কর্ণফুলী থানার ইছানগরে এস আলম যে চিনি পরিশোধন কারখানা গড়েছে, সেটির অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা ‘পর্যাপ্ত ছিল না’
তাদের চিনিকলে আগুন নেভানোর প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা আছে।দেশের অন্যতম বড় শিল্পগোষ্ঠীর কর্মকর্তারা এই দাবি করেন।
ফায়ার সার্ভিসের লোকেরা ভালোভাবে পানি দিতে পারছে না।কারণ পানি যেখান থেকে নেওয়া হচ্ছে সেটা গুদাম থেকে অনেক দূরে ।যার কারণে আগুন নিভাতে অনেক দেরী হচ্ছে।চ
একদিন পরও নির্বাপন না হওয়ায় গুদামের আগুন নেভাতে মঙ্গলবার রাতে নতুন পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করতে চায় ফায়ার সার্ভিস।
তবে পুরো গুদামের আগুন নির্বাপনে আরো কত সময় লাগবে তা সুনির্দিষ্ট করে বলতে পারছেন না তারা।
ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক এম ডি আবদুল মালেকের কাছে প্রশ্ন ছিল এস আলমের চিনিকলের অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা পর্যাপ্ত ছিল কিনা।
জবাবে তিনি বলেন, “এটা অনেক বড় কারখানা। একটি চিনি পরিশোধন প্ল্যান্ট এবং পাঁচ-ছয়টি গুদাম। এখানে পানির রিজার্ভার আছে একটি। তবে সেটি গুদামটি থেকে একটু দূরে। আরো কয়েকটি রিজার্ভার থাকলে ভালো হত।
“অনেক দূর থেকে লম্বা পাইপ ব্যবহার করে গতকাল পানি আনতে হচ্ছিল। এতে পানির প্রেসার কমে যাচ্ছিল। কম চাপের পানি ছিটিয়ে এত বড় জায়গার আগুন নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন। তাদের নিজস্ব ফায়ার ফাইটিং ব্যবস্থা আরো উন্নত এবং জনবল প্রশিক্ষিত হওয়া প্রয়োজন ছিল।”