রাতের আঁধারে সালাতের মাধ্যমে আপন রবের নির্জন সান্নিধ্যে সময় কাটানো মুমিনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত এবং আল্লাহর নিকট্যপ্রাপ্তির ওয়াসিলা ।
কুরআন ও সুন্নাহ মুমিনকে রাতে নি জনতায় সালাত ও কিয়ামে উৎসাহিত করেছে ।কিয়ামুল লাইন অর্থাৎ তাহাজ্জুদের জন্য সাধারণভাবে উৎসাহিত করেছে বছরের সকল রাতেই আর বিশেষভাবে রমজানের রাতে ।
কিতাব ও সুন্না রাতে সালাতে মমিন এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্বপূর্ণ সিফাত বলে উল্লেখ করেছে। ইশার পর থেকে ফজরের আগ পর্যন্ত সময় আমাদের আদায় করা নফল সালাতকে কিয়ামুল লাইল বা সালাতুল লাইল বলা হয়। তাহাজ্জুদ শব্দটির উদ্দেশ্য ঘুম থেকে উঠে যে সালাত আদায় করা হয়। আর রমজান মাসের রাতের সালাতকে তারাবি বা বিশ্রামের সালাত বলা হয়। কেননা এছালাতে প্রত্যেক চার রাকাত পর পর বিশ্রাম করা হয়।
কি এমন লাইন বিশেষ করে রমজান মাসে তারাবির সালাতের রাকাত সংখ্যা নির্ধারণ বর্ণনা সমূহ ভিন্নতা রয়েছে ।এ পর্যায়ে সাধারণভাবে রাতে সালাত বিশেষ করে রমজানের রাতের সালাতের রাকাত সংখ্যার ব্যাপারে বর্ণিত মারফূ,মাওকূফ ও মাকতূ , হাদিস সময়ে পর্যালোচনা প্রয়াস পাব।
হাদিস বলতে সাধারণত রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লামের কথা কর্ম ও অনুমোদন কে বোঝানো হয়। এছাড়া সাহাবীগণ ও তাবিইগণের কথা কর্ম ও অনুমোদন কেও হাদিস বলে। মহান আল্লাহ তৌফিক দাতা।