আজকের শীর্ষ সংবাদ

Rangpur Reporter

টিএসপি সারের গুরুত্ব

টিএসপি সারের গুরুত্ব 

ট্রিপল সুপার ফসফেট সারই টিএসপি সার নামে পরিচিত। এতে সর্বাধিক পরিমাণ ফসফেট পাওয়া যায়। রক ফসফেট নামক খনিজ পদার্থের সঙ্গে ফসফরিক এসিডের বিক্রিয়ায় এই সার উৎপন্ন হয়। এতে ৪৬ শতাংশ ফসফেট, ১৩ শতাংশ ক্যালসিয়াম ও ১.৩ শতাংশ গন্ধক বিদ্যমান থাকে। এই সারের রং সাধারণত ধূসর থেকে গাঢ় ধূসর হয়। এতে অম্ল স্বাদযুক্ত ঝাঁজালো গন্ধ থাকে।…

Read More
লেচুর ছবি আধুনিক চাষাবাদ

লেচুর আধুনিক চাষাবাদ

চুছের পরিচর্যা ও সংগ্রত্তর ব্যবস্থাপনা লিচুগাছের পরিচর্যা ও সংগ্রহোত্তর ব্যবস্থাপনামোঃ মাজেদুল ইসলাম (মিন্টু) লিচু একটি  পুষ্টিকর, সুস্বাদু, আকর্ষণীয় ও লোভনীয় ফল। রঙে স্বাদে গুণে এ ফলের তুলনা হয় না। লিচুর মধ্যে জলীয় অংশ ছাড়াও আমিষ, চর্বি, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন সি, এ, বি১, বি২ ইত্যাদি আছে যা আমাদের  শরীরে পুষ্টি জোগায়। পাকা লিচু সবাই মিলে খুব…

Read More
স্বাস্থ্যের জন্য লাল শাঁকের গুরুত্ব অপরীসিম

স্বাস্থ্যের জন্য লাল শাঁকের গুরুত্ব অপরীসিম

অনেকে মনে করেন, রক্তশূন্যতা দূর করার সবচেয়ে কার্যকর উপায় বেশি বেশি লালশাক খাওয়া। ধারণাটি ভুল নয়। তবে শুধু রক্তশূন্যতা দূর করার জন্য প্রয়োজনীয় আয়রনই নয়; এ শাকে রয়েছে আরও নানা গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান, যা শিশুদের শারীরিক বিকাশেও বিশেষ উপযোগী। পুষ্টিগুণ প্রতি ১০০ গ্রাম লালশাকের মধ্যে ৮৮ গ্রামই জলীয় অংশ; ১ দশমিক ৬ গ্রাম খনিজ পদার্থ।…

Read More
আধুনিক পদ্ধতিতে  তরমুজ চাষ।

আধুনিক পদ্ধতিতে  তরমুজ চাষ।

পটুয়াখালীতে আগাম তরমুজের ফলনে খুশি চাষিরা। একইসঙ্গে তারা লাভবানও হচ্ছেন। ইতোমধ্যে চাষিরা খেত থেকে তরমুজ বিক্রি শুরু করেছেন। স্থানীয়রা জানান, বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী জাহাজমারা, মৌডুবি ও কলাগাছিয়া এলাকার বালুচর আগে পতিত থাকত। বিচ্ছিন্নভাবে কিছু জমিতে তরমুজ চাষ হলেও ৩ বছর ধরে এখানে আগাম তরমুজের চাষ শুরু হয়। তবে তরমুজ খেতে সেচের জন্য  মিঠাপানির প্রয়োজন। কিন্তু, চাষিরা…

Read More
আধুনিক পদ্ধতিতে শিম চাষ।

আধুনিক পদ্ধতিতে শিম চাষ।

বাংলার ঘরে ঘরে শিম একটি জনপ্রিয় সবজি হিসেবে পরিচিত। কারণ শিম প্রোটিন সমৃদ্ধ সবজি। এর বিচিও সবজি হিসেবে খাওয়া হয়। এটি জমি ছাড়াও রাস্তার ধারে, পথের আলে, ঘরের চালে, গাছেও ফলানো যায়। আসুন জেনে নেই শিম চাষের পদ্ধতি- মাটিদো-আশ ও বেলে দো-আশ মাটিতে শিম ভালো জন্মে। জাতদেশে পঞ্চাশটিরও বেশি স্থানীয় শিমের জাত আছে। আছে আধুনিক…

Read More
আধুনিক পদ্ধতিতে ঝিংগা চাষ।

আধুনিক পদ্ধতিতে ঝিংগা চাষ।

পুষ্টিগুনঃ প্রতি ১০০ গ্রাম ভক্ষণযোগ্য অংশের মধ্যে রয়েছে ০.৫ গ্রাম প্রোটিন, ৩৩.৬ মাইক্রো গ্রাম বিটা-ক্যারোটিন, ৫ মিগ্রা ভিটামিন সি, ১৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এবং ২৭ মিলিগ্রাম ফসফরাস। বপনের সময়ঃ ফেব্রুয়ারি-মার্চ (মাঘ-চৈত্র) উপযুক্ত সময়। চাষপদ্ধতি: ঝিঙ্গা চাষে সেচ ও নিকাশের উত্তম সুবিধাযুক্ত এবং পর্যাপ্ত সূর্যালোক প্রায় এমন জমি নির্বাচন করতে হবে। একই গাছের শিকড় বৃদ্ধির জন্য জমি…

Read More
আধুনিক পদ্ধতিতে ভেড়া পালন।

আধুনিক পদ্ধতিতে ভেড়া পালন।

আমাদের দেশে ভেড়া পালন বেশ লাভজনক। ভেড়া ঘাস খেতে খুব পছন্দ করে এবং দলগতভাবে ঘুরে বেড়ায়। তাই এটি পালন করা খুব সহজ। এদের প্রজনন ক্ষমতাও বেশি। এটি ১৫ মাসে ২ বার বাচ্চা দেয়। তাই ভেড়া পালন শুরু করলে কয়েক বছরের মধ্যে খামারের আকার বড় হয়ে উঠে। অন্যদিকে এটি পালন করে লাভবান হওয়া যায়। ভেড়া শুধু…

Read More
আধুনিক পদ্ধতিতে হাঁস পালন।

আধুনিক পদ্ধতিতে হাঁস পালন।

হাঁস পালন ও তার যত্ন পৃথিবীর সব হাঁস এসেছে বনো-পাখি থেকে। এই বুনো পাখি আমাদের দেশের মাটিতে একদিন চরে বেড়াত। সে হাঁস এশিয়ার অন্য বুনো-হাঁসের মত এখানকার পানিতে, জঙ্গলে চরে বেড়াতো। এই বুনো হাঁস ”ম্যালারড্” গোষ্ঠীর। প্রসঙ্গক্রমে বলে রাখা ভালো পৃথিবীর সব এসেছে লাল বন- মুরগি থেকে। বৈজ্ঞানিক নাম যার গ্যারাস্ ব্যানবিন্ডা। সকলেই জানে হাঁস…

Read More
আধুনিক পদ্ধতিতে ছাগল পালন।

আধুনিক পদ্ধতিতে ছাগল পালন।

দারিদ্র্য বিমোচনে ছাগল পালন প্রকল্প ছাগল বাংলাদেশের অতি গুরুত্বপূর্ণ পশুসম্পদ। ছাগল আমাদের দেশে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর আয়ের অন্যতম প্রধান উৎস। বাংলাদেশে বেকার সমস্যা ও দারিদ্র্য হ্রাস মাংস উৎপাদন বৃদ্ধি ও বৈদেশিক মূদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে ছাগল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। উল্লেখ্য যে এদেশের মোট প্রায় আড়াই কোটি ছাগলের অধিকাংশই ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের। ছাগল পালনের সুবিধাদিঃ* ছোট…

Read More
আধুনিক পদ্ধতিতে গাভী পালন।

আধুনিক পদ্ধতিতে গাভী পালন।

কৃষিনির্ভর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রাণিসম্পদ সাব-সেক্টরের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রয়েছে। অনাদিকাল থেকেই এদেশের মানুষ তাদের জীবন-জীবিকার তাগিদে গবাদিপশু-পাঁখি লালন পালনে সম্পৃক্ত রয়েছে। জিডিপি’তে প্রাণিসম্পদ খাতের অবদান ২.৫%। এই উপখাত থেকে মানব দেহের জন্য অত্যাবশ্যকীয় খাদ্য উপাদান প্রাণিজ আমিষ (দুধ, মাংস ও ডিম) উৎপাদিত হয়। প্রাণিজ আমিষের প্রায় ৫০% প্রাণিসম্পদ সাব-সেক্টরে থেকে আসে। আমাদের জনসংখ্যার প্রায় ২২%…

Read More